Pikdigg

IELTS Writing এ ৭+ পাবার ট্রিকস

ছোটবেলা থেকেই আমাদের মধ্যে একটা প্রবণতা থাকে যে পরীক্ষার হলে পারি আর না পারি লিখে আসতে হবে, পৃষ্ঠা নিতে হবে, লেখা প্রাসঙ্গিক হোক আর না হোক সেটা নিয়ে আমাদের মাথাব্যাথা নেই। এই বিষয়টিকে ইউনিভার্সিটির ছাত্র-ছাত্রীরা একটি শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছে, কিন্তু তারাও ভুগে IELTS রাইটিং- এ গিয়ে। বিদেশের উন্নত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মুখস্থ করে উগড়ে দেওয়ার প্রচলন নেই, সেখানে আপনাকে ক্রিটিকালি চিন্তা করে সঠিক নিয়ম মেনে লিখতে হবে, আপনি সেটা পারবেন কি না সেটাই যাচাই করা হবে IELTS রাইটিং এর মাধ্যমে। আর ইমিগ্রেশনের জন্য গেলেও চাকরিতে আপনাকে বিভিন্ন ধরনের ফরমাল বা ইনফরমাল ইমেইল করতে হবে, রিপোর্ট লিখতে হবে, সেগুলো লেখার জন্য আপনি উপযুক্ত কি না সেটা প্রমাণ করবেন এই পরীক্ষার মাধ্যমে।

Like our page to get post notification

Academic VS General Training Writing–

IELTS রাইটিং- এ একাডেমিক ও জেনারেল ট্রেইনিং-এ বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে। মূল পরীক্ষায় লিসেনিং ও রাইটিং এর পরে রাইটিং পরীক্ষা হয়।  

IELTS রাইটিং- Academic 

  • সময়- ৬০ মিনিট (টাস্ক ১-২০ মিনিট, টাস্ক ২- ৪০মিনিট)। 
  • শব্দসংখ্যা- টাস্ক ১- নূন্যতম- ১৫০, টাস্ক ২- নূন্যতম ২৫০। 
  • নম্বর- টাস্ক ১- মোট নম্বরের ৩৩%, টাস্ক ২- মোট নম্বরের ৬৭%।  
  • টাস্ক - কি কি বিষয়ে প্রশ্ন আসে- গ্রাফ (বার গ্রাফ, লাইন গ্রাফ), চার্ট (পাই চার্ট, ফ্লোচার্ট), ডায়াগ্রাম, টেবিল, বা এসবের সমন্বয়ে আসবে।  
  • টাস্ক কি কি বিষয়ে প্রশ্ন আসে- রচনার বিষয় হতে পারে পরিবেশ, শিক্ষা, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, গবেষণা ইত্যাদি। 

IELTS রাইটিং- General Training

  • সময়- ৬০ মিনিট (টাস্ক ১-২০ মিনিট, টাস্ক ২- ৪০মিনিট)। 
  • শব্দসংখ্যা- টাস্ক ১- নূন্যতম- ১৫০, টাস্ক ২- নূন্যতম ২৫০। 
  • নম্বর- টাস্ক ১- মোট নম্বরের ৩৩%, টাস্ক ২- মোট নম্বরের ৬৭%।  
  • টাস্ক - কি কি বিষয়ে প্রশ্ন আসে- ফরমাল, সেমিফরমাল বা ইনফরমাল বিষয়ে চিঠি লিখতে আসে।
  • টাস্ক কি কি বিষয়ে প্রশ্ন আসে- দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন বিষয় যেমন- সমাজ, পরিবার, শিক্ষা, জীবনযাত্রা ইত্যাদি বিষয়ে প্রশ্ন আসে।

IELTS রাইটিং ব্যন্ড স্কোকের ভিত্তি কি কি ?

IELTS রাইটিং টাস্ক ১, টাস্ক ২তে নিম্নের ৪টি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে নম্বর (ব্যন্ড স্কোর) দেয়া হয়-

  • টাস্ক আচিভমেন্ট/ টাস্ক রেসপন্স (২৫%)- এখানে আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে যেন প্রশ্নে চাওয়া প্রতিটি বিষয়ে আপনি লিখেন। একাডেমিক টাস্ক ১- সারকথা বা ওভারভিউ থাকতে হবে। জেনারেল ট্রেইনিং-এ টাস্ক ১ এর চিঠি লেখার সময় লেখার টোন ঠিক রাখতে হবে, সেটা হতে পারে ফরমাল, সেমি-ফরমাল বা ইনফরমাল। একাডেমিক ও জেনারেল ট্রেইনিং এর টাস্ক-২ তে সাধারনত আপনার মতামত চাওয়া হয়, এক্ষেত্রে আপনার অবস্থানটা অবশ্যই স্পষ্ট হতে হবে।
  • কোহেরেন্স এন্ড কোহেশন (২৫%)- আপনি লেখাটিকে কিভাবে সাজিয়েছেন, প্যারা করে লিখেছেন কি না বা বাক্যগুলোর মধ্যে সম্বন্ধ স্থাপনের জন্য কোহেসিভ ডিভাইস (যেমন- ) ব্যবহার করেছেন কি না এসব বিষয় দেখা হয়।
  • লেক্সিকাল রিসোর্স (২৫%)- কি ধরনের শব্দ ব্যবহার করে আপনি লেখাটি লিখেছেন, কমন শব্দ নাকি একটু ভিন্ন, বানান ভুল করেছেন কি না বা শব্দগুলো সঠিকভাবে ব্যবহার করেছেন কি না তা যাচাই করা হয়।
  • গ্রামাটিকাল রেঞ্জ এন্ড অ্যাকিউরেসি (২৫%)- শুধু সরল বাক্য লিখেছেন না কি অন্যান্য বাক্যগুলো পরিমিত পরিমাণে সঠিক স্থানে লিখেছেন তা দেখা হয়। ব্যকরণগত ভুল বা বিরাম চিহ্নের ব্যবহার সঠিক হলো কি না সেটাও খেয়াল রাখতে হবে।

শব্দ সংখ্যা গননা করা হয় যেভাবে

IELTS রাইটিং টাস্ক ১, টাস্ক ২তে নিম্নের ৪টি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে নম্বর (ব্যন্ড স্কোর) দেয়া হয়-

  • হাইফেন দেয়া শব্দকে একটি শব্দ হিসেবে ধরা হয়। যেমন- co-author একটি শব্দ।
  • সংখ্যা, সময় কে একটি শব্দ হিসেবে গণনা করা হয়। যেমন- ৫০,০০০০০ একটি শব্দ, ৯.৩০ একটি শব্দ। 
  • কম্পাউন্ড ওয়ার্ডগুলোকে একটি শব্দ হিসেবে গণনা করা হয়। যেমন- Blacksmith একটি শব্দ।
    সংখ্যার পাশে কোন চিহ্ন থাকলে (৯৫%) সেটা সহ একটি শব্দ গণনা করা হয়।
  • ব্রাকেটের শব্দগুলোও গণনা রা হয়। -Almost all of the people prefer to drink coffee rather than tea (95%) এই বাক্যে মোট শব্দ ১৩টি। 
  • তারিখের ক্ষেত্রে শব্দ গণনা- 31-01-2021 একটি শব্দ, 31January দুইটি শব্দ, 31 January, 2021 তিনটি শব্দ।
  • আর্টিকেলগুলোকেও একটি শব্দ হিসেবে গণনা করা হয়। আর্টিকেল (A, An, The), প্রিপোজিশন বারবার ব্যবহার করলেও প্রত্যেকটি শব্দ গণনা করা হয়। 
  • ফ্রেস-এ ব্যবহৃত শব্দ, যেমন- আপনি একবার লিখলেন In another words এবং পরের বার লিখলেন In a nutshell তাহলে in শব্দটি ২ বারই গননা করা হবে।
  • একই শব্দ একাধিকবার লিখলে সেটি একবার গননা করা হবে। 
  • আর্টিকেলগুলোকেও একটি শব্দ হিসেবে গণনা করা হয়। আর্টিকেল (A, An, The), প্রিপোজিশন বারবার ব্যবহার করলেও প্রত্যেকটি শব্দ গণনা করা হয়। 
  • ফ্রেস-এ ব্যবহৃত শব্দ, যেমন- আপনি একবার লিখলেন In another words এবং পরের বার লিখলেন In a nutshell তাহলে in শব্দটি ২ বারই গননা করা হবে।
  • একই শব্দ একাধিকবার লিখলে সেটি একবার গননা করা হবে। 

কি কি বই কিনবেন ভালো স্কোর পেতে

  • The Ultimate Guide to IELTS Writing- Parthesh Thakkar
  • Khan’s Moniruzzaman’s IELTS Writing Flash- Dr. M. Moniruzzaman
  • IELTS Writing Fast Forward

কম্পিউটার-বেসড IELTS রাইটিং পরীক্ষায় যা যা জানা প্রয়োজন

  • আপনাকে কষ্ট করে কত শব্দ লিখলেন সেটা গুনতে হবে না, কম্পিউটারের ওয়ার্ড কাউন্ট অপশন ব্যবহার করতে পারবেন।
  • যদি কোন লেখা পরিবর্তন করতে চান, তাহলে খুব সহজেই কাট, কপি বা পেস্ট করে পরিবর্তন করতে পারবেন।
  • আপনাকে কাগজ এবং পেন্সিল দেয়া হবে, এতে করে লেখার গঠনকাঠামো অর্থাৎ কি কি প্যারায় লিখবেন বা গুরত্বপূর্ণ শব্দ লিখে পরিকল্পনার সু্যোগ পাবেন।
  • পরীক্ষা কেন্দ্রের সবাই যেহেতু টাইপ করবে, টাইপিংয়ের শব্দে আপনার মনোযোগ প্রদানে সমস্যা হতে পারে।
  • টাইপিং এর কারনে বানান ভুল হওয়ার একটা ঝুকি থেকে যায় যা রিভিশনের সময় আপনার চোখ এড়িয়ে যেতে পারে।
  • আপনার টাইপিং স্পিড অবশ্যই ভালো হতে হবে নতুবা দেখা যাবে আপনার লেখা শেষ হওয়ার আগেই সময় শেষ হয়ে যাবে।

একাডেমিক রাইটিং টাস্ক-১ লেখার তিনটি ধাপ

  • ধাপ - প্রস্তুতি ( মিনিট): প্রশ্নটি ভালোভাবে দেখুন, কি ধরনের গ্রাফ এসেছে, উত্তর কিভাবে লিখবেন সে বিষয়ে মাথায় একটি ছক কষে ফেলুন। কিছু গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট লিখে নিতে পারেন হিন্টস দিয়ে যেন মিস না হয়।
  • ধাপ - লেখা (১৩ মিনিট): আগেই যেহেতু প্রশ্নের বিশ্লেষন করেছেন প্রস্তুতি পর্যায়ে, এখন লেখা শুরু করুন। কয়টি প্যারা লিখবেন সেটা পুরোপুরি আপনার ইচ্ছা কিন্তু পাঁচ প্যারার বেশি না লেখাই ভালো। আপনি চাইলে নিচের ফরম্যাটটি অনুসরণ করতে পারেন-                           সূচনা - (৩০-৪০) শব্দ, বডি প্যারাগ্রাফ ১- (৫০-৬০) শব্দ, বডি প্যারাগ্রাফ ২- (৫০-৬০) শব্দ, উপসংহার – (২০-৩০) শব্দ                                        
  • ধাপ - রিভিশন ( মিনিট): এই পর্যায়ে আপনি দেখুন বানান ভুল হলো কি না, কোন শব্দ একাধিকবার ব্যবহার করলে সেটি বাদ দিয়ে সিনোনিম লিখে দিতে পারেন। গ্রাফের তথ্যগুলো সঠিকভাবে লিখেছেন কি না এসব বিষয়গুলো মনোযোগ দিয়ে রিভিশন করুন।

বিশেষ টিপস- একাডেমিক রাইটিং টাস্ক-

  • ফ্লো-চার্ট, ডায়াগ্রাম লেখার ক্ষেত্রে প্যাসিভ ভয়েসে লিখতে হবে।
  • সময়ের উল্লেখ না থাকলে প্রেজেন্ট টেন্সে লিখুন।প্রশ্নে উল্লিখিত শব্দ পরিহার করে সিনোনিম ব্যবহারের চেষ্টা করুন।
  • তুলনা (comparison) থাকলে অবশ্যই তুলনা করে লিখুন । কিন্তু একের অধিক গ্রাফ থাকলে এক গ্রাফের সাথে    অন্য গ্রাফের তুলনা করা যাবে না।
  • নিজের কোন মতামত টাস্ক ১-এ দেয়া যাবে না। তাই I, We, you ধরনের সাবজেক্ট ব্যবহার করা যাবে না।
  • একই কোহেসিভ ডিভাইস (however, moreover, besides etc.) বারবার ব্যবহার করবেন না।
  •  প্রসেস ম্যাপ লেখার সময় সিকুইয়েন্স মার্কার (Firstly, Secondly, In the next stage etc.) ব্যবহার ক্রুন।
  • কখনোই ১৫০টি শব্দের কম লিখবেন না, চেষ্টা করুন ১৮০টি শব্দের মধ্যে লিখতে।

জেনারেল ট্রেইনিং টাস্ক-১ লেখার তিনটি ধাপ

  • ধাপ - প্রস্তুতি ( মিনিট): প্রশ্ন পড়ে বুঝে নিন চিঠিটি কি ফরমাল, ইনফরমাল নাকি সেমিফরমাল, সেই অনুযায়ী হিন্টস বা গুরুত্বপূর্ণ ভোকাবুলারিগুলো রাখুন যেন লেখার সময় সেগুলো মিস না করে ফেলুন।
  • ধাপ - লেখা (১৩ মিনিট): নিচের গঠনকাঠামো অনুযায়ী সাজিয়ে নিজের মতো করে লিখুন- 
  • প্রথমে সম্ভাষণ দিয়ে শুরু ক্রুন,
  • তারপর লিখুন আপনার চিঠিলেখার উদ্দেশ্য কি,উদ্দেশ্য অনুযায়ী অবস্থা বা সমস্যার বর্ণনা দিন,
  • পরবর্তী পদক্ষেপ কি হতে পারে বা সমাধানের উপায় প্রস্তাব ক্রুন,
  • বিদায়  সম্ভাষণ আর স্বাক্ষর দিয়ে চিঠি করুন।
  • ধাপ - রিভিশন ( মিনিট): এই পর্যায়ে আপনি দেখুন বানান ভুল হলো কি না, কোন শব্দ একাধিকবার ব্যবহার করলে সেটি বাদ দিয়ে সিনোনিম লিখে দিতে পারেন। চিঠিতে চাওয়া তথ্যগুলো সঠিকভাবে লিখেছেন কি না এসব বিষয়গুলো মনোযোগ দিয়ে রিভিশন করুন। 

বিশেষ টিপস- জেনারেল ট্রেইনিং রাইটিং টাস্ক

  • ফরমাল এবং ইনফরমাল গ্রামার এবং ভোকাবুলারি সঠিক উপায়ে ব্যবহার করতে হবে।
  • বানান এবং বিরাম চিহ্নের প্রতি বিশেষ নজর দিবেন, কারণ ভুল হলে ব্যন্ড স্কোর কমে যাবে।
  • কখনোই ১৫০টি শব্দের কম লিখবেন না, চেষ্টা করুন ১৮০টি শব্দের মধ্যে লিখতে।
  • সময়ের উল্লেখ না থাকলে প্রেজেন্ট টেন্সে লিখুন।
  • প্রশ্নে উল্লিখিত শব্দ পরিহার করে সিনোনিম ব্যবহারের চেষ্টা করুন।

একাডেমিক ও জেনারেল রাইটিং টাস্ক-২ লেখার তিনটি ধাপ

ধাপ - প্রস্তুতি ( মিনিট):

  • প্রশ্ন পড়ে টপিক বুঝে নিন। আপনাকে কি যুক্তিতর্কের মাধ্যমে লিখতে হবে নাকি কোন বিষয়ের বর্ননা লিখতে হবে।
  • যদি লেখায় তর্ক থাকে তাহলে আপনাকে পক্ষ ও বিপক্ষে কি কি লিখবেন তা নোট করে নিন হিন্টস দিয়ে, আর যদি কোন বিষয়ের বর্ণনা লিখতে হয় তাহলে যা করবেন সেটি হলো কি কি পয়েন্ট লিখবেন সেগুলো টুকে নেয়া।
  • আপনি কোন পক্ষ নিবেন সেটা ঠিক করে নিন। উদাহরন কি হতে পারে ভাবুন।

ধাপ - লেখা (৩০ মিনিট):

  • ভূমিকা (-৪টি বাক্য)- প্রশ্নটিকে নিজের ভাষায় লিখুন আর থিসিস স্টেট্মেন্ট লিখুন।
  • বডি (-১টি প্যারাগ্রাফ)- পক্ষের যুক্তি দিয়ে ২-১ প্যারা লিখুন বা ১ম পয়েন্টের বর্ণনা লিখুন এবং উদাহরন দিয়ে ব্যাখ্যা করুন।
  • বডি (১টি প্যারাগ্রাফ)- বিপক্ষের যুক্তি দিয়ে ১ প্যারা বা ২য় পয়েন্টটি বর্ণনা করুন, টপিকের সাথে মিলে যায় এমন উদাহরন পেলে অবশ্যই লিখবেন।
  • উপসংহার (-৪টি বাক্য)- সারাংশ লিখুন আর আপনার মতামত চাইলে সেটি অবশ্যই লিখতে হবে।

ধাপ - রিভিশন ( মিনিট): 

এই পর্যায়ে আপনি দেখুন বানান ভুল হলো কি না, কোন শব্দ একাধিকবার ব্যবহার করলে সেটি বাদ দিয়ে সিনোনিম লিখে দিতে পারেন। আপনার মতামত, উদাহরন সঠিকভাবে লিখেছেন কি না এসব বিষয়গুলো মনোযোগ দিয়ে রিভিশন করুন।

বিশেষ টিপস- একাডেমিক জেনারেল ট্রেইনিং রাইটিং টাস্ক-  

  • প্রশ্নের সাথে অপ্রাসঙ্গিক কোন কিছু লিখবেন না। এতে ব্যন্ড স্কোর কমে যাবে।নিজের
  • ব্যক্তিগত কোন বিষয় উদাহরন হিসেবে লেখা যাবে না।
  • প্রশ্নের মধ্যে আপনার প্রয়োজনীয় নোটস নেয়ার সুযোগ আছে তার সদ্ব্যবহার করুন, লিখতে গিয়ে কোন পয়েন্ট ভুলে গেলে নোটের সাহায্য নিন।
  • বিরাম চিহ্নের ভুল করলে নম্বর কাটা যাবে, এক্ষেত্রে সাবধানী হন।
  • কখনোই ২৫০টি শব্দের কম লিখবেন না, এতে ব্যন্ড স্কোর কমে যাবে, চেষ্টা ক্রুন ২৮০ টি শব্দ লিখতে।
  • লেখার জন্য আপনার কোন বিষয়ে বিশেষ জ্ঞান প্রয়োজন নেই, তবে সাধারন ধারনা থাকতে হবে।

IELTS রাইটিং পরীক্ষার জন্য কিছু টিপস

  • যদিও রাইটিং-এ আপনি কলম ব্যবহার করতে পারবেন, কিন্তু পেন্সিল দিয়েই লিখবেন যেন কাটাকাটি না হয় কোনকিছু ভুল হলে মুছে আবার সঠিককরে লিখতে পারবেন।
  • কনট্রাকশন (I’d, I’ll, Can’t etc.) ব্যবহার করবেন না।
  • কোনক্রমেই রাইটিং টাস্ক ১-এ ১৫০ এবং টাস্ক ২ তে ২৫০ শব্দের কম লিখবেন না, কম লিখলে ব্যন্ড স্কোর কমে যাবে।
  • লেখার আগে অবশ্যই (৩-৪) মিনিট পরিকল্পনা করুন, এটাকে সময়ের অপচয় ভাববেন না কখনোই, কারণ পরিকল্পনা করা থাকলে লিখতে খুব বেশি সময় লাগবে না আর কোন পয়েন্ট বাদও পড়বে না।
  • রাইটিং-এ আপনার অতিরিক্ত পৃষ্ঠা প্রয়োজন হলে, পৃষ্ঠা নিতে পারবেন।

কিভাবে বাসায় বসে IELTS রাইটিং অনুশীলন করবেন

  • রাইটিং-এ ভালো করার প্রধান শর্ত হলো আপনাকে প্রচুর পড়তে হবে, কেন পড়বেন আর কি-ই-বা পড়বেন? নিউজপেপার, বিভিন্ন আর্টিকেল যেগুলোর লিংক রিডিং সেকশনে দেয়া আছে। এতে করে আপনি লেখার জন্য আইডিয়া খুজে পাবেন, ভোকাবুলারির একটা সমৃদ্ধ ভান্ডার হবে আপনার, বাক্যগুলোকে খুব সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপন করতে পারবেন।
  • প্রথমত আপনি IELTS রাইটিং টাস্ক- এ না গিয়ে যা পড়বেন তার সামারি লেখার চেষ্টা করুন। কিছুদিন পর যখন নিজেই লেখার পার্থক্য বুঝতে পারবেন তখন শুরু করুন IELTS রাইটিং টাস্ক অনুশীলন করা।
  • ব্যন্ড স্কোরের বর্ণনা মিলিয়ে দেখুন আপনার লেখায় সবগুলো বৈশিষ্ট মিলছে কি না, কি কি বিষয় আপনার লেখায় যোগ করতে হবে, কি কি বিষয় বাদ দিতে হবে। ইন্টারনেটে দেখবেন কমেন্টসহ লেখা দেয়া আছে সেগুলো পড়ে নিজের লেখার মান বুঝুন।
  • কখনোই বই থেকে উত্তর মুখস্থ করতে যাবেন না দয়া করে। আপনি নিজের মতো করে ইউনিক স্টাইলে লিখতে চেষ্টা করুন।
  • প্রস্তুতি নেয়া শুরু করলে চেষ্টা করবেন গ্যাপ না দিতে, নিয়মিত রাইটিং অনুশীলন করুন।
  • বাসায় পরীক্ষার মতো উত্তরপত্রে অনুশীলন করুন, এতে করে আপনার ধারনা হয়ে যাবে কত পৃষ্ঠা লিখলে কত গুলো শব্দ হবে।
  • বাসায় অবশ্যই পেন্সিল দিয়ে লেখার অনুশীলন করবেন যাতে পরীক্ষার হলে গিয়ে গতি কমে না যায়।  

Studies MA in Justice Studies at University of New Humpshire, USA

Hello, my name is Mahmuda Akter. I always prefer to describe myself by 3A- Ambivert, Affable as well as Ambitious. Social research, creative writing, and yoga are the three areas where I have an ineffable propensity. Like a bird, I fly in the sky of my dreams to make constructive change in the world.

Facebook Comments

Leave a Comment

error: Content is protected !!

FREE SUBSCRIPTION

Subscribe to Newsletter

…and get latest scholarship updates to your email, free of charge

With over 10,000+ subscribers from Dhaka, Rajshahi, Khulna, and other devisions, you’ll be in great company.

We don’t sell your data, and you can unsubscribe at any time.